ঘুমের আগে চার ‘কুল’ ও আয়াতুন কুরসি পড়ার ফজিলত - চার ‘কুল’ ও আয়াতুন কুরসি পড়ার ফজিলত

আরো পড়ুনঃ সুন্নাহ অনুযায়ী দৈনন্দিন রুটিন – সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নবীর (সা.) জীবনধারা

আমরা যদি নিয়মিত চার কুল ও আয়াতুল কুরসি পাঠ করি, তাহলে আমাদেরকে জিন-শয়তান থেকে ও খারাপ মানুষের কুদৃষ্টি এবং হিংসা থেকে রক্ষা করতে পারবো। বিভিন্ন যাদু ও কু-প্রভাব থেকেও চার কুল ও আয়াতুল কুরসির ফজিলত আমাদের রক্ষা করবে। ইনশাআল্লাহ!

চার কুল ও আয়াতুল কুরসির ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করে শেষ করা যাবে না। তাই, সংক্ষেপে চার কুল ও আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। তবে, আমরা আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো রাতে ঘুমানোর আগে চার ‘কুল’ ও আয়াতুন কুরসি পড়ার ফজিলত। চলুন দেখি-

চার কুল কি?

চার কুল বলতে সাধারণত চারটি ছোট সূরাকে বোঝানো হয়েছে, যা পবিত্র কোরআনের শেষ দিকের অংশে রয়েছে। এই চারটি সুরা হলো সূরা আল কাফিরুন, সূরা ইখলাস, সূরা আল ফালাক, এবং সূরা আন নাস। এই চারটি সুরাি একসাথে "চার কুল" নামে পরিচিত। 
আর এই চারটি সূরা মুসলিমদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় এবং প্রায়ই বিভিন্ন দোয়া ও আমলের অংশ হিসেবে পাঠ করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে, রাতে ঘুমানোর আগে এবং বিভিন্ন বিপদ-আপদ থেকে বাঁচতে এই চারটি সুরা পাঠ করার কথা বলা হয়ে থাকে।

রাতে ঘুমের আগে চার ‘কুল’ পড়ার ফজিলত

রাতে ঘুমানোর আগে চার কুল পাঠের ফজিলত ও গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা রয়েছে এবং এটি মূলত মুসলিমদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হিসেবে বিবেচিত। তাই, অনেকেই আছেন যারা, ঘুমানোর পূর্বে চার কুল তথা সুরা কাফিরুন, সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস ও আয়াতুল কুরসি পড়ে শরীরে ফুঁ দিয়ে থাকে। এই আমলের কি কোন প্রমাণ বা হাদিস আছে কি?

এই ব্যাপারে জানতে চান? চার কুল পড়ার কথা হাদিস শরীফে রয়েছে। এই আমল করলে— মহান আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সামগ্রিক বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) এই সুসংবাদ দিয়েছেন যে, 

উরওয়া ইবনে নওফাল তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসুল (সা.) একদা তাকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘কেন এসেছো?’ তিনি বললেন, আমি এজন্য এসেছি— যাতে আপনি আমাকে কিছু শিক্ষা দেন, যা আমি শোয়ার সময় পড়তে পারি। 

রাসুলে পাক (সা.) বলেন, ‘যখন তুমি বিছানায় যাবে, তখন “কুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন” পড়বে। তারপর এটি শেষ করে শুইবে। কেননা, এটি শিরক থেকে মুক্ত করে।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা, হাদিস- ২৬৫২৮, নাসায়ি, হাদিস- ১০৫৬৯)

আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসুল (সা.) প্রতি রাতে যখন বিছানায় আসতেন, তখন দুই তালুকে একত্র করতেন। তারপর তাতে ফুঁ দিয়ে— ‘কুল হুয়াল্লাহু আহাদ’ এবং ‘কুল আউজু বিরাব্বিল ফালাক’ ও ‘কুল আউজু বিরাব্বিন নাস’ পড়তেন। 

তারপর শরীরের যতটুকু অংশ সম্ভব মুছে দিতেন। শুরু করতেন মাথা ও চেহারা ও শরীরের সামনের অংশ থেকে। এভাবে তিনবার করতেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৪৮৫৩; সহিহ বুখারি, হাদিস- ৫০১৭)

সুরা আল কাফিরুন বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ

সুরা আল-কাফিরুন পবিত্র কুরআন মজিদের ১০৯ তম সুরা। সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৬। সুরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয় তাই সুরাটি মক্কি সুরার শ্রেণীভুক্ত। মুসলিম জীবনে এই সুরার তাৎপর্য অনেক কারণ এই সুরার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাআলার একত্ববাদ ও ইবাদাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। 

এছাড়াও, এই সুরাটি গোটা মুসলিম জাতির জন্যে বিরাট একটা উদাহরণ স্বরূপ যা, যে কোনো পরিস্থিতিতেই তারা শত্রুর সাথে আপসে যাবে না, যা ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। নিচে অর্থসহ সুরাটির উচ্চারণ তুলে ধরা হলো-

সূরা আল কাফিরুন আরবি

قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ - لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ - وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ - وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ - وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ - لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ -.

সূরা আল কাফিরুন বাংলা উচ্চারণ

কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন। লাআ বুদু মা তা’আবুদুন। ওয়ালা আনতুম আবিদুনা মা-আ’বুদ। ওয়ালা আনা আবিদুম মা-আবাত্তুম। ওয়ালা আনতুম আবিদুনা মা আ’বুদ। লাকুম দি-নুকুম ওয়ালিয়া দ্বিন।

সূরা আল কাফিরুন বাংলা অর্থ 

বলুন, ‘হে কাফিররা! আমি তার ‘ইবাদাত করি না যার ‘ইবাদাত তোমরা করো। এবং তোমরাও তাঁর ‘ইবাদাতকারী নও যাঁর ‘ইবাদাত আমি করি। এবং আমি ‘ইবাদাতকারী নই তার যার ‘ইবাদাত তোমরা করে আসছ। তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।

সুরা ইখলাস বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ

আল্লাহর একত্ববাদের অনন্য বৈশিষ্ট্য ও পরিচয়সমৃদ্ধ সুরা। কোরআনের ১১২তম ও ছোট্ট সুরা এটি। এ সুরার তেলাওয়াত ও আমলের প্রবণতা মানুষের মধ্যে বেশি। সুরার নামের অর্থ থেকেই এর ফজিলত, মর্যাদা ও নেয়ামত প্রকাশ পায়। নিচে অর্থসহ সুরাটির উচ্চারণ তুলে ধরা হলো-

সুরা ইখলাস আরবি

قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ - اللَّهُ الصَّمَدُ - لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ - وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ

সুরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ

কুল হুআল্লাহু আহাদ। আল্লাহুচ্চামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।’

সুরা ইখলাস বাংলা অর্থ

(হে রাসুল! আপনি) বলুন, তিনিই আল্লাহ, একক। আল্লাহ অমুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি। আর তার সমতুল্য কেউ নেই।’

আরো পড়ুনঃ ইসলামে সফলতার ৫টি মূলমন্ত্র – দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হওয়ার পথ

সুরা আল ফালাক্ব বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ

সুরা আল ফালাক্ব পবিত্র কোরআনের ১১৩ তম সুরা। শয়তানের আক্রমণ ও জাদুটোনাসহ সব ধরনের অনষ্টিতা থেকে মুক্ত থাকতে, এ সুরার নিয়মিত আমলই মানুষের জন্য যথেষ্ট। সুরাটিতে মহান আল্লাহ তাআলা তার কাছে আশ্রয় চাওয়ার কৌশল তুলে ধরেছেন। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় সুরাটির অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে। অর্থসহ সুরাটির উচ্চারণ তুলে ধরা হলো-

সুরা আল ফালাক্ব আরবি

قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ  - مِن شَرِّ مَا خَلَقَ - وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ - وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ - وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

সুরা আল ফালাক্ব বাংলা উচ্চারণ 

কুল আউজু বিরাব্বিল ফালাক্ব; মিন শাররি মা খালাক্ব; ওয়া মিন শাররি গাসিক্বিন ইজা ওয়াক্বাব; ওয়া মিন শাররিন নাফ্ফাছাতি ফিল উক্বাদ; ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ।

সুরা আল ফালাক্ব বাংলা অর্থ 

বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার অনিষ্ট থেকে। অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে, যখন তা সমাগত হয়, গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিনীদের অনিষ্ট থেকে এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে।

সুরা আন নাস বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ

পবিত্র কোরআনেরর সর্বশেষ (১১৪তম) সুরা। এর প্রতিটি আয়াতের মাধ্যমে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সব ধরনের অনষ্টিতা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া হয়েছে। সুরার প্রথম তিন আয়াতে আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা করা হয়েছে। আর পরের তিন আয়াতে জ্বিন ও মানুষরূপী শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আশ্রয় গ্রহণের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নিচে অর্থসহ সুরাটির উচ্চারণ তুলে ধরা হলো-

সুরা আন নাস আরবি

قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ - مَلِكِ النَّاسِ - إِلَهِ النَّاسِ - مِن شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ - الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ - مِنَ الْجِنَّةِ وَ النَّاسِ

সুরা আন নাস বাংলা উচ্চারণ

কুল আউজু বিরাব্বিন নাস; মালিকিন্ নাস; ইলাহিন্ নাস। মিন্ শররিল ওয়াস্ওয়াসিল খান্নাস; আল্লাজি ইউওয়াসয়িসু ফি ছুদুরিন নাস। মিনাল ঝিন্নাতি ওয়ান নাস।

সুরা আন নাস বাংলা অর্থ

বলুন, আমি আশ্রয় চাই মানুষের পালনকর্তার কাছে, মানুষের অধিপতির কাছে, মানুষের মাবুদের কাছে। তার অনিষ্ট থেকে, যে কুমন্ত্রণা দেয় ও আত্মগোপন করে, যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে। জ্বিনের মধ্য থেকে অথবা মানুষের মধ্য থেকে।

আয়তুল কুরসি বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ

পবিত্র কোরআনে শ্রেষ্ঠ আয়াতগুলোর অন্যতম একটি আয়াতুল কুরসি। আল্লাহর রাসূল (সা.) নিজেই আয়াতুল কুরসিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে বর্ণনা করেছেন। \

উবাই বিন কাব (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার দৃষ্টিতে কোরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্ব শ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুআল হাইয়্যুল কাইয়্যুম তথা আয়াতুল কুরসি। 

তারপর রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজ হাত দিয়ে তার বুকে মৃদু আঘাত করে বলেন, আবুল মুনজির! এই জ্ঞানের কারণে তোমাকে মোবারকবাদ। (মুসলিম, হাদিস, ১৩৯৬)

আয়াতুল কুরসির এমন ফজিলতের কারণ হলো, এই আয়াতে মহান আল্লাহর একত্ববাদ বিষয়ে বর্ণনা ও তার গুণবাচক ১০টি বাক্য রয়েছে। আর শয়তানের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকার জন্যও এই আয়াত অত্যন্ত কার্যকর। নিচে অর্থসহ আয়াতুন কুরসির উচ্চারণ তুলে ধরা হলো

আয়াতুন কুরসি আরবি

اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-

আয়াতুন কুরসি বাংলা উচ্চারণ

আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁ ওয়ালা নাঊম। লাহূ মা ফিস্ সামা-ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফাউ’ ই’ন্দাহূ ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহিতূনা বিশাইয়্যিম্ মিন ‘ইলমিহি ইল্লা বিমা শা-আ’ ওয়াসিআ’ কুরসিইয়্যুহুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, ওয়ালা ইয়াউ’দুহূ হিফযুহুমা ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়্যুল আ’জিম। (সূরা আল-বাকারা আয়াত-২৫৫)

আয়াতুন কুরসি বাংলা অর্থ

আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও বিশ্বচরাচরের ধারক। কোনো তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে পাকড়াও করতে পারে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তারই মালিকানাধীন। তাঁর হুকুম ব্যতিত এমন কে আছে যে, তাঁর নিকটে সুফারিশ করতে পারে? 
তাদের সম্মুখে ও পিছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসমুদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ত করতে পারে না, কেবল যতুটুকু তিনি দিতে ইচ্ছা করেন তা ব্যতিত। তাঁর কুরসি সমগ্র আসমান ও জমিন পরিবেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর তত্ত্বাবধান তাঁকে মোটেই শ্রান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও মহান’।

শেষকথা- চার কুল ও আয়াতুল কুরসির ফজিলত

পাঠক পাঠিকাগণ আমরা আশাকরি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পেরেছি, চার কুল ও আয়াতুল কুরসির ফজিলত সম্পর্কে। প্রতিদিন পঠিতব্য ফজিলতপূর্ণ এইসকল সুরা ও আয়াতের মধ্যে ‘আয়াতুল কুরসি’ ও ‘চার কুল’ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মহান আল্লাহ আমাদের এই আমলগুলো করার তাওফিক দান করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url