ডেঙ্গু জ্বর - লক্ষণ, কারণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা – Dengue Fever - Causes, Causes, and Treatment

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মাসিকের সমস্যা কি- কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়

ডেঙ্গু জ্বর কী, কীভাবে ছড়ায়, লক্ষণ, কারণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ, সবকিছুই বিস্তারিতভাবে জানুন এই গাইডে। এডিস মশা থেকে নিজেকে ও নিজের পরিবারকে কিভাবে সুরক্ষা করবেন, কখন হাসপাতালে যাবেন এবং কীভাবে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার চিনবেন – একদম সহজ ভাষায় উপস্থাপন।

হ্যাঁ, আমরা বলছি বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অন্যতম সমস্যা/মহামারি ডেঙ্গু সম্পর্কে। আপনারা যারা এই বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ করে জানতে চেয়েছেন, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই, আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ুন।

ডেঙ্গু জ্বর কী?- What is dengue fever?

ডেঙ্গু জ্বর (Dengue Fever) এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ/ জ্বর, যা এডিস ইজিপ্টাই নামক একটি বিশেষ ধরণের এক প্রজাতির মশার মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে। এই মশাটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এরা সাধারণত দিনের বেলাতে সক্রিয় থাকে এবং পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়ে ও বংশ বিস্তার করে।

ডেঙ্গু কিভাবে ছড়ায়?- How is dengue spread?

যখন একটি মশা কোনো ডেঙ্গু আক্তান্ত বা সংক্রামিত ব্যক্তিকে কামড়ায়, তখন সেই মশার শরীরে ডেঙ্গু রোগের ভাইরাস প্রবেশ করে। এরপর থেকে, সেই মশা যদি অন্য আরেকজন সুস্থ ব্যক্তিকে কামড় দেয়, তবে ভাইরাসটি সেই ব্যক্তির শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। আর এভাবেই ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে।

ডেঙ্গু মশা কোথায় বেশি দেখা যায়?- Where are dengue mosquitoes most common?

ডেঙ্গু মশা মূলত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চল বেশি দেখা যায়, যেমন বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনস, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিল, শ্রীলঙ্কা এবং আফ্রিকার বেশ কিছু দেশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তবে, শহুরে এলাকাতে বিশেষ করে, যেখানে পরিষ্কার পানি জমে থাকে, সেই স্থানগুলোতে ডেঙ্গুর ঝুঁকি অনেক বেশি।

ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গ কি?- What are the signs and symptoms of dengue?

ডেঙ্গুর লক্ষণ সাধারণত দেখা দেয়, ডেঙ্গু মশার কামাড়ানোর ৪ দিন থেকে ৭ দিনের মধ্যে এবং সেটি ৭ দিন ১০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ডেঙ্গুর লক্ষণ সাধারণত শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। নিচে ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে দেখুন-

ডেঙ্গুর সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ- Common signs and symptoms of dengue

  • হঠাৎ তীব্র জ্বর যা, ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে পারে।
  • তীব্র বা অত্যধিক মাথাব্যথা করা।
  • চোখের পেছনের দিকে ব্যথা করা।
  • মাংস পেশি, হাড় ও গাঁটে ব্যথা কারা, যাকে বলা হয় “breakbone fever”।
  • বমি হওয়া অথবা বমি বমি ভাব।
  • ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া, যা ২ থেকে ৫ দিন পরে দেখা দিতে পারে।
  • গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া।
  • অধিক ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেওয়া।
  • অনেক সময় নাক বা দাতের মাড়ি থেকে হালকা রক্ত বের হওয়া।
  • ত্বকের নিচে হালকা ক্ষত বা ছোট ছোট কালচে দাগ দেখা দেওয়া।

শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর লক্ষণ- Symptoms of dengue in children and adolescents

  • ক্ষুধামান্দা বা ক্ষুধামান্দ্য।
  • হালকা জ্বর অনুভূত হওয়া।
  • ফ্লুর মতো উপসর্গ দেখা দেওয়া।
  • অনেক সময় কোন উপসর্গ প্রকাশ পায় না।

ডেঙ্গুর মারাত্মক রূপ - ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার ও ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম- Severe forms of dengue - dengue hemorrhagic fever and dengue shock syndrome

ডেঙ্গু জ্বরের মারাত্মক দুটি রূপ রয়েছে, যেমন ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা DHF এবং ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বা DSS। ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা DHF-এর ক্ষেত্রে রক্তনালী থেকে রক্ত বের হতে পারে এবং ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বা DSS-এ রক্তচাপ মারাত্মকভাবে কমে যেতে পারে। যার ফলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়। নিচে মারাত্মক দিক সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন-

ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা DHF কি?- What is Dengue Hemorrhagic Fever or DHF?

ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা DHF খুবই জটিল অবস্থা, যেখানে ডেঙ্গু ভাইরাসের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা/ব্যবস্থা অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই অবস্থা হলে শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্তপাত ঘটতে পারে, যেমন- নাক, মুখ এমনকি অভ্যন্তরীণ অঙ্গ থেকেও। এক্ষেত্রে চিকিৎসা না করালে DHF থেকে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম যেতে পারে, যা আরও মারাত্মক। 

ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বা DSS কি?- What is dengue shock syndrome or DSS?

ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বা DSS হলো,ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা DHF-এর থেকে হওয়া গুরুতর একটি পর্যায়। যেখানে তীব্র রক্তক্ষরণের পাশাপাশি রক্ত ​​সঞ্চালন ব্যবস্থাও ভেঙ্গে পড়ে। এই অবস্থা হলে রক্তচাপ মারাত্মকভাবে কমে যায়, যা শরীরের জন্য খুবই বিপজ্জনক হতে পারে।

ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বা DSS-এ আক্রান্ত রোগীরা অতিদ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পালস চলাচলের মাত্রা খুব দ্রুত ওঠানামা করতে পারে। তাই, এই দুটি অবস্থাই ডেঙ্গু জ্বরের জন্য খুবই মারাত্মক রূপ এবং দ্রুত চিকিৎসা না নিলে রোগীর জীবন সংশয় ঘটতে পারে।

ডেঙ্গুর গুরুতর লক্ষণ ও বিপজ্জনক জটিলতা- Severe symptoms and dangerous complications of dengue

  • বারবার বমি।
  • পেটে তীব্র ব্যথা।
  • প্রস্রাব বা মলে রক্ত।
  • শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
  • অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ।
  • ঠাণ্ডা ও ফ্যাকাশে ত্বক।
  • যকৃত/লিভার বড় হয়ে যাওয়জ।
  • প্লেটলেট কমে যাওয়া যা ৫০,০০০-এর নিচে।
  • আচরণে পরিবর্তন, খিটখিটে মেজাজ, অস্থিরতা।
  • অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা শক (রক্তচাপ পতনের কারণে)।
যদি উপরে উল্লেখিত উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে কোন প্রকার অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করানো উচিত।

আরো পড়ুনঃ ব্রেইন ক্যানসার- কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধের উপায়

কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি?- When is it necessary to consult a doctor?

আপনি বা আপনার পরিবারের যে কেউ কেউ যদি, নিচের যে কোনো একটি উপসর্গ অনুভব করেন, তাহলে আর দেরি না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ জরুরি। যেমন-

  • ৩ দিন বা তার বেশি দিন জ্বর।
  • পেটে তীব্র ব্যথা হওয়া।
  • বারবার বমি ও বমি বমি ভাব।
  • রক্তপাত হওয়া যেমন, নাক, মাড়ি, প্রস্রাব, মল বা বমিতে।
  • শ্বাস নিতে অসুবিধা হওয়া।
  • অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা অবসন্নতা।

ডেঙ্গু জ্বরের কারণ কি?- What causes dengue fever?

ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার প্রধান কারণ হল ডেঙ্গু ভাইরাস, যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে। এডিস মশা, বিশেষ করে, এডিস ইজিপ্টি মশা, ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রধান বাহক। যখন, এই সংক্রামিত মশা কোনো ব্যক্তিকে কামড়ায়, তখন সেই ব্যক্তি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে। কারণ-

** এডিস মশার কামড়- ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়ানোর প্রধান মাধ্যমই হলো এডিস মশা, বিশেষ করে এডিস ইজিপ্টি প্রজাতির মশা। 

** ডেঙ্গু ভাইরাস- এই ভাইরাসটি সাধারণত ৪ ধরনের হয়ে থাকে এবং এর যে কোনো একটি ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হলেই ডেঙ্গু জ্বর হতে পারে। 

** সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ- ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমিত কোন ব্যক্তির রক্ত কিংবা দেহরসের সংস্পর্শে আসলেও অন্যদের ডেঙ্গু হতে পারে।  

সুতরাং, সহজভাবে বলা যায়, ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি মশা বাহিত রোগ এবং এর প্রধান কারণই হল ডেঙ্গু ভাইরাস।

ডেঙ্গু ভাইরাসের ধরন কি কি?- What are the types of dengue virus?

ডেঙ্গু জ্বর, ডেঙ্গু ভাইরাস (DENV) এর কারণে হয়, এর প্রধান চারটি প্রধান ধরন রয়েছে। নিচে চারটি ধরণ দেখুন-

  • DENV-1
  • DENV-2
  • DENV-3
  • DENV-4

কোন একজন ব্যক্তি যদি একাধিকবার বা বারবার সংক্রমিত হয়, তাহলে সে দ্বিতীয়বারে গুরুতর সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক বেশি।

ডেঙ্গুর চিকিৎসা পদ্ধতি কি?- What is the treatment for dengue?

কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক নেই, বর্তমানে ডেঙ্গুর জন্য কোনো প্রকার নির্দিষ্ট অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ এখন পর্যন্ত নেই। তবে, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং উপসর্গ নির্ভর চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।

ডেঙ্গু হলে করনীয় কি?- What to do if you have dengue?

  • জ্বর ও ব্যথা কমাতে, প্যারাসিটামল বা অ্যাসিটামিনোফেন ব্যবহার করুন।
  • অ্যাসপিরিন ও আইবুপ্রোফেন এর কারণে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে তাই, এড়িয়ে চলুন।
  • প্রচুর পানি পানের পাশাপাশি তরল খাবার খান।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিন।
  • খাওয়ার ইচ্ছা না থাকলেও হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন

হাসপাতালে চিকিৎসার সময় করণীয়- Things to do during hospital treatment

  • শিরায় স্যালাইন বা তরল সরবরাহ করা।
  • রক্ত পরীক্ষা (CBC, প্লেটলেট কাউন্ট) করা।
  • প্রয়োজনে রক্ত বা প্লেটলেট ট্রান্সফিউশন করা।
  • নিয়মিত তাপমাত্রা, ব্লাড প্রেসার ও ইউরিন পর্যবেক্ষণ।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় কি?- What can be done to prevent dengue?

ডেঙ্গু টিকা- Dengvaxia

বর্তমানে বাজারে ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য একটি মাত্র টিকা রয়েছে, যার নাম Dengvaxia। তবে, এটি শুধুমাত্র পূর্বে যারা সংক্রমিত হয়েছেন, তাদের জন্য অনুমোদিত। তাছাড়াও, এটি এখনও বাংলাদেশে বা ভারতে সহজলভ্য নয়।

প্রতিদিনকার জীবনে যা যা করবেন- Whatever you do in your daily life

মশা থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়- Ways to protect yourself from mosquitoes

  • ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরুন।
  • দিনে ও সন্ধ্যায় মশা নিরোধক লোশন বা স্প্রে ব্যবহার করুন।
  • বাড়ির জানালায় ও দরজায় জাল লাগান।
  • রাতে মশারি ব্যবহার করুন।
  • ঘর-বাড়ি পরিষ্কার রাখুন।

মশার প্রজনন বন্ধ করুন- Stop mosquito breeding

  • খালি বোতল, নারকেলের খোসা, পুরাতন টায়ার ইত্যাদি নিয়মিত পরিষ্কার করুন।
  • পাত্রে জমে থাকা পানি ফেলে দিন।
  • ফুলের টবের নিচে পানি জমে আছে কি না দেখে ফেলুন।
  • ড্রেন বা রেন ওয়াটার পাইপের মুখ ঢেকে রাখুন।

উপসংহার- জীবনঘাতী রোগ ডেঙ্গু- Conclusion- Dengue is a life-threatening disease

ডেঙ্গু অন্যতম একটি জীবনঘাতী রোগে রূপ নিতে পারে। তবে, আপনি যদি সচেতন থাকেন ও নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকেন এবং মশা থেকে সুরক্ষিত থাকেন, তাহলে এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। ছোটখাটো জ্বরকে কখনো হালকাভাবে না নিয়ে, দ্রুত চিকিৎসা নিন।

বিশেষ করে যারা শিশু, গর্ভবতী নারী, বয়স্ক এবং পূর্বে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাদের জন্য ডেঙ্গু হতে পারে অতি মারাত্মক একটি রোগ। তাই, তাদেরকে সবচেয়ে বেশি সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।

আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে ও উপকারী বলে মনে হয়, তাহলে শেয়ার করুন আপনার বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সাথে, তারাও যেন উপকৃত হন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পেজকে ফলোদিন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ। আমাদের পেজ Tiretx

সচারাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন- Frequently Asked Questions

ডেঙ্গু কি ছোঁয়াচে রোগ?- Is dengue a contagious disease?

"না", ডেঙ্গু কখনো এক ব্যক্তি থেকে অন্যজনের কাছে সরাসরি ছড়ায় না। তবে, কেবলমাত্র এডিস মশার মাধ্যমে এই ভাইরাসটি ছড়ায়।

ডেঙ্গু হলে কি বারবার হতে পারে?- Can dengue recur?

এর উত্তর হ্যাঁ, কারণ ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি আলাদা আলাদা ধরন রয়েছে। তাই, একজন ব্যক্তির শরীরে ডেঙ্গু একাধিকবার বা বার বার সংক্রমিত হতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ বান্ধ্যত্ব রোগ কি? কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা

ঘরে বসে কীভাবে বুঝবো ডেঙ্গু হয়েছে কি না?- How can I tell if I have dengue at home?

জ্বর, চোখের পেছনে ব্যথা, শরীর ব্যথা ও ফুসকুড়ি দেখা দিলে ডেঙ্গু সন্দেহ হতে পারে। তবে, তা নিশ্চিত হতে হলে রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url