সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা ২০২৫ – আবেদন প্রক্রিয়া, খরচ, বেতন ও ফ্রি ভিসার সম্পূর্ণ গাইড

আরো পড়ুনঃ রাশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ - রাশিয়ার কোন কাজের বেতন কত

২০২৫ সালে এসে বাংলাদেশীদের জন্য সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিতে অনেক কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে। তাছাড়া, সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন এখন অনলাইনের মাধ্যমে করা যায়।

প্রতিবছর সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বাংলাদেশী শ্রমিকদের কাজের জন্য, বিভিন্ন পদে চাকরির সার্কুলার প্রকাশ করা হয়। আর বাংলাদেশী শ্রমিকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য, প্রতিনিয়ত সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া আপডেট বা উন্নত করা হয়।

সাধারণত, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পেতে চাইলে, প্রথমত সৌদিতে অবস্থিত একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিশ্চিত করতে হয়। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো, সৌদি আরবে ভিসার ধরণ থেকে শুরুকরে কোম্পানি ভিসার সকল প্রকার আপডেট তথ্য। চলুন আমরা নিচে দেখে নেই-

সৌদি আরবের ভিসার ধরণ বা প্রকারভেদ

সৌদি আরব সেই দেশে প্রবেশের জন্য বেশ কয়েক ধরণের ভিসা প্রদান করে থাকে। নিচে সৌদি আরবের কয়েকটি জনপ্রিয় ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো-

** উমরাহ ভিসা- এই ভিসাটি মুসলমানদের, যারা সেখানে উমরাহ পালন করতে চান তাদের জন্য। এটি স্বল্প-মেয়াদী একটি ভিসা, যার মেয়াদ সাধারণত ৩০ দিন। 

** হজ ভিসা- এই ভিসাটি মুসলমানদের, যারা সেখানে পবিতে হজ পালন করতে চান তাদের জন্য। এটি স্বল্প-মেয়াদী একটি ভিসা, যার মেয়াদ সাধারণত ৩০ দিন। 

** কোম্পানি ভিসা বা কাজের ভিসা- এই ভিসাটি মূলত সৌদি আরবে কাজ করার জন্য দেওয়া হয়। এটি স্পনসরশিপের উপর ভিত্তি করে এবং দীর্ঘমেয়াদী একটি ভিসা এবং সাধারণত ১ বা ২ বছরের জন্য বৈধ থাকে। 

** পরিবারের ভিসা- এই ভিসাটি সৌদি আরবে বসবাসকারী কোন ব্যক্তির স্বামী, স্ত্রী কিংবা নির্ভরশীল সন্তানদের জন্য। এটি দীর্ঘমেয়াদী একটি ভিসা, যা মেয়াদ  ১ বা ২ বছর পর্যন্ত বৈধ থাকে। 

** ব্যবসায়িক ভিসা- এই ভিসাটি সৌদি আরবে ব্যবসায়িক কাজের উদ্দেশ্যে ভ্রমণকারীদের জন্য। এটি একটি স্বল্প-মেয়াদী ভিসা যা সাধারণত ৩০ দিন পর্যন্ত বৈধ থাকে।

** পর্যটন ভিসা- এই ভিসাটি সৌদি আরব ভ্রমণকারীদের জন্য বা পর্যটনের উদ্দেশ্যে। এটি স্বল্প-মেয়াদী একটি ভিসা, আর এটি সাধারণত ৩০ দিনের জন্য বৈধ থাকে।

** অবসর ভিসা- এই ভিসাটি মূলত ৫৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য, বিশেষ করে যারা সৌদি আরবে গিয়ে অবসর নিতে চান।এটি দীর্ঘমেয়াদী একটি ভিসা, যা সাধারণত এক বছরের জন্য বৈধ থাকে এবং তা এক বছরের জন্য নবায়ন করা যেতে পারে।

** চিকিৎসা ভিসা- এই ভিসাটি সৌদি আরবে চিকিৎসা ওয়ার জন্য। এটি স্বল্পমেয়াদী একটি ভিসা, যা সাধারণত ৯০ দিন পর্যন্ত বৈধ থাকে।

** ট্রানজিট ভিসা- এই ভিসাটি সৌদি আরবের মধ্য দিয়ে অন্য কোন দেশে যাত্রা করার জন্য। এটি স্বল্পমেয়াদী একটি ভিসা, যা সাধারণত ৭২ ঘন্টার জন্য বৈধ থাকে।

এছাড়া, সৌদি আরবে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ভিসা প্রযোজ্য রয়েছে। তবে। এরমধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কোম্পানি ভিসা। কোম্পানি আবার ভিসা দুই ধরণের হয়ে থাকে। যেমন

  •  ইকামা- সৌদি আরবের কোনো কোম্পানিতে চাকরি বা কাজের জন্য এই ভিসা প্রয়োজন।
  • মুকাতাবা- সৌদি আরবের কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিভিত্তিক কাজ করার জন্য এই ভিসার প্রয়োজন পড়ে।

সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

সৌদি আরবের কোন কোম্পানি ভিসা আবেদনের জন্য সৌদি আরবের কোম্পানি কর্তৃক প্রকাশিত সার্কুলার প্রকাশিত হয়, এমন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। 

এছাড়া, বর্তমানে সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করা যায় বা সুযোগ- সুবিধা পাওয়ার জন্য অনলাইন জব পোর্টাল বা রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করা যায়।

অতঃপর ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র যেমন, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত ও দক্ষতার সার্টিফিকেট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, মেডিকেল রিপোর্ট ইত্যাদি কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা দাম ২০২৫

বর্তমানে সরকারিভাবে ছাড়াও, বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা তৈরি করা যায়। সেকারণে, সাধারণত এজেন্সি বা দালালের উপর ভিত্তি করে, সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার দাম কম বেশি হয়। যেমন-

** সরকারি ভাবে ভিসার দাম কমপক্ষে প্রায় ৩ লাখ টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করে সৌদি আরবের কোন কোম্পানি ভিসা তৈরি করা যায়।

** আবার বেসরকারি এজেন্সি বা দালালের সাহায্যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা তৈরি করতে আপনাকে কমপক্ষে প্রায় ৫ লাখ টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

সৌদি আরব কোন কাজের বেতন বেশি ২০২৫

বর্তমানে অনেকেই সৌদি আরব বিভিন্ন ধরণের ভিসার জন্য আবেদন করেন। কারণ সেখানে অনেক ধরণের কাজ রয়েছে। আর কাজের ধরণ অনুযায়ী বেতন কম বেশি হয়। আমরা আজকে সৌদি আরবের সবচেয়ে কয়েকটি কাজের নাম, যার বেতন বেশি তা উল্লেখ করেছি। 

  • ড্রাইভিং।
  • রেস্টুরেন্ট।
  • কনস্ট্রাকশন।
  • ইলেকট্রিশিয়ান।

উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর অন্যান্য কাজের তুলনায় বেতন অনেক বেশি হয়ে থাকে। কাজেই আপনি যদি উল্লেখিত ৪টি কাজ করতে পারেন, তাহলে প্রতিমাসে বেশি টাকা বেতন উত্তলন করতে পারবেন।

সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা বেতন ২০২৫

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন সাধারণত নির্ভর করে, সেখানকার বিভিন্ন কোম্পানির উপর নির্ভর করে। তবে, সেখানে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ অস্ট্রেলিয়া কৃষি কাজের ভিসা ২০২৫ - আবেদন ও বেতনসহ সকল তথ্য

এছাড়াও, সৌদি আরবের কোম্পানিতে বিভিন্ন ধরণের পদের কাজ রয়েছে। আর সেই কাজের উপর ভিত্তি করে সেখানকার কোম্পানির সর্বোচ্চ বেতন প্রায় ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

তবে, সৌদি আরবের কোম্পানিতে কর্মীর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম বেতন কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেশি প্রদান করা হয়ে থাকে।

সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম ২০২৫?

বাংলাদেশ থেকে যারা সৌদি আরবে ফ্রি ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাদেরকে অবশ্যই হাতের কাজ জানা থাকতে হবে। যেমন, পাইপ ফিটিং, ইলেকট্রনিক, কনস্ট্রাকশন ইত্যাদি। কারণ, এই সকল কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা না থাকলে, আপনি নতুন অবস্থায় এই ভিসা নিয়ে গিয়ে কোন কাজ খুঁজে পাবেন না।

তবে, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব ফ্রি ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রায় ৩ লাখ টাকা থেকে প্রায় ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে। তাছাড়া, আকামা তৈরি করতে ৯ হাজার রিয়াল থেকে ১৫ হাজার রিয়াল পর্যন্ত লাগে।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক পদ্ধতি

বর্তমানে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে, সৌদি আরবের ইমিগ্রেশন পোর্টাল মুওকিম এর সাহায্য নিয়ে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার স্ট্যাটাস চেক করা যায়।

এক্ষেত্রে আপনাকে সৌদি ইমিগ্রেশন বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং বিভিন্ন তথ্য যেমন, পাসপোর্ট নাম্বার, জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ইত্যাদি তথ্য দিয়ে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

এছাড়াও, সৌদি আরবের ইমিগ্রেশন পোর্টাল এর সাহায্যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপনি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার স্থিতি ও অন্যান্য সকল তথ্য বিস্তারিত জানতে পারবেন।

সৌদি আরবকোম্পানি ভিসা পাওয়ার সঠিক নিয়ম

সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা নিয়ে আপনি সেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। যেমন-

  • পরিছন্নতা কর্মী।
  • কনস্ট্রাকশন শ্রমিক।
  • ফ্যাক্টরি শ্রমিক।
  • ড্রাইভিং
  • ইলেকট্রিশিয়ান।
  •  প্লাম্বার ইত্যাদি।

বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে আপনি বোয়েসেলের মাধ্যমেও সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। এজন্য বোয়েসেলের ওয়েবসাইটে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে, সেখানে নিয়মিত আপডেট থাকতে হবে। আর সার্কুলার প্রকাশ করলে আবেদন করতে হয়।

তাছাড়া, বেসরকারিভাবে আপনি বিভিন্ন এজেন্সি, দালাল ও পরিচিত ব্যক্তিবর্গের মাধ্যমে সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। তবে, বেসরকারিভাবে যেতে খরচ কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় এজেন্সি ও দালালের দ্বারা অনেকের প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

সৌদি আরবেরবকোম্পানি ভিসা পেতে কী কী লাগে?

বিষবের অন্যান্য দেশের ন্যাউ সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পেতে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র রেডি রাখতে হবে। তবে, সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা পাওয়ার জন্য নিম্নে উল্লেখিত কাগজপত্র লাগে-

  •  বৈধ পাসপোর্ট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট।
  • কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট (যদি লাগে)।
সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা খরচ ২০২৫

সৌদি আরব কোম্পানির ভিসা প্রক্রিয়াজাতকরণের খরচ সাদ্গারণত ভিসার ধরণের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন বিভিন্ন হয়ে থাকে। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার খরচ নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেওয়া হলো-

সৌদি আরব কোম্পানি ভিসার খরচ ২০২৫

ক্রঃনং

খরচের ধরন

কোম্পানিতে ৫০% সৌদি নাগরিক (SAR / USD / BDT)

কোম্পানিতে ৫০% বিদেশি কর্মী (SAR / USD / BDT)

Iqama (ইকামা)

SAR 750 / USD 200 / ২৪,০০০

SAR 750 / USD 200 / ২৪,০০০

Work Permit ফি

SAR 6,000 /USD 1,600 / ,৯২,০০০

SAR 7,200 / USD 1,920/,৩০,৪০০

মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স

SAR 450 / USD 120 / ১৪,৪০০

SAR 450 / USD 120 / ১৪,৪০০

মোট বার্ষিক খরচ

SAR 7,200 /USD 2,000 /,৩০,৪০০

SAR 8,400 / USD 2,340 /,৬৮,৮০০

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

  • উপরের ১ SAR = ৩২ টাকা হিসাব ধরে করা হয়েছে (যা, বর্তমান হারের উপর)।
  • এটি একটি আনুমানিক হিসাব, ভিসা ও ইকামা ফি কোম্পানি ও কাজের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
  • আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই খরচগুলো কোম্পানি বহন করে। তবে, কিছু ক্ষেত্রে কর্মীর কাছ থেকে আংশিক টাকা কেটে নেওয়া হয়।

শেষকথা- সৌদি আরব কোম্পানির ভিসা তথ্য ২০২৫

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াটি প্রতিনিয়ত আপডেট হয়। তাই, যেকোনো সময় এটি পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, সর্বশেষ এবং সঠিক তথ্য জানার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা এজেন্সির সাথে যোগাযোগ রাখুন। তবে, অসাধু এজেন্সি কর্মকর্তা থেকে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।

আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করুন। তারাও জেন এটির মাধ্যমে উপকৃত হন। এমন আরো নতুন নতুন আপডেট তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী FAQs 

সৌদি আরব যেতে কত বছর বয়স লাগে?

কোম্পানি ভিসায় বাংলাদেশ থেকে যেতে ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স লাগে।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা মেয়াদ কতদিন?

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার মেয়াদ সাধারণত ন্যূনতম প্রায় ১ বছর থেকে ৩ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে?

ভিসার ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে সৌদি আরব যেতে ৫ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সবসহ খরচ হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ - কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত?

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা কী?

মূলত সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা হল এমন এক ধরণের ভিসা, যা সৌদি আরবের কোম্পানিতে কাজ করার অনুমতি প্রদান করে।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার আবেদন কখন করা উচিত?

সৌদি কোম্পানি কর্তৃক কর্মীর নিয়োগের সার্কুলার সাধারণত প্রকাশের পরবর্তী সময়ে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url