সুইজারল্যান্ডে কি কি ভিসা পাওয়া যায় – সুইজারল্যান্ডের ভিসার ধরন ও দাম ২০২৫
আরো পড়ুনঃ সুইজারল্যান্ড অধিক চাহিদা সম্পন্ন কাজ – সুইজারল্যান্ড কোন কাজের বেতন কত?
সুইজারল্যান্ডে কাজ, পড়াশোনা, ভ্রমণ বা স্থায়ী বসবাসের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। ২০২৫ সালে সুইজারল্যান্ডের ভিসার ধরন, আবেদন প্রক্রিয়া, ফি, মেয়াদ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়ুন এই নিবন্ধটি।
তাই, আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে চাকরি বা উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখেন, তবে কোন ভিসা আপনার জন্য উপযুক্ত তা এখানে সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সে কারণে, এটি একটু মনোযোগের সঙ্গে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
সুইজারল্যান্ডে কি কি ভিসা পাওয়া যায় - ভিসার ধরন ও দাম ২০২৫
ইউরোপের অন্যতম সমৃদ্ধ ও সুন্দর দেশ সুইজারল্যান্ড, যেখানে কাজ, পড়াশোনা এবং ভ্রমণের জন্য সারা বিশ্বের মানুষ ভিসার আবেদন করে থাকে। উন্নত জীবনযাত্রা, নিরাপদ পরিবেশ, উচ্চ বেতনের চাকরি ও বিশ্বমানের শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে সুইজারল্যান্ডে বসবাসের আকর্ষণ দিন দিন বাড়ছে।
কিন্তু অনেকেই জানেন না, সুইজারল্যান্ডে কী কী ধরনের ভিসা পাওয়া যায় এবং প্রতিটি ভিসার আবেদন ফি কত। এই নিবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে জানব — সুইজারল্যান্ডের ভিসার প্রকারভেদ, প্রতিটির ফি, মেয়াদ, প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে।
সুইজারল্যান্ড ভিসার ধরন ২০২৫ – সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
- স্বল্পমেয়াদি (Short-term)।
- দীর্ঘমেয়াদি (Long-term) এবং
- বিশেষ উদ্দেশ্যভিত্তিক ভিসা।
সেখানে স্বল্পমেয়াদি ভিসাটি সাধারণত ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে, যেমন পর্যটন, ব্যবসা বা পারিবারিক সফরের ক্ষেত্রে। আর দীর্ঘমেয়াদি ভিসা মূলত পড়াশোনা, চাকরি বা স্থায়ী বসবাসের উদ্দেশ্যে ইস্যু করা হয়ে থাকে।
এছাড়াও বিশেষ ভিসা যেমন মেডিকেল, ইনভেস্টর, ফ্যামিলি রিইউনিয়ন, ট্রানজিট ও ডিপ্লোম্যাটিক ভিসা নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী দেওয়া হয়।
তবে, প্রতিটি ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া, ফি ও মেয়াদ আলাদা। তাই ভ্রমণ বা কাজের উদ্দেশ্য অনুযায়ী সঠিক ভিসা নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সঠিক তথ্য জেনে আবেদন করলে ভিসা অনুমোদনের সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যায়।
সুইজারল্যান্ড ট্যুরিস্ট ভিসা (Tourist Visa)
সুইজারল্যান্ড ট্যুরিস্ট ভিসা মূলত তাদের জন্য প্রযোজ্য, যারা সেখানে ছুটি কাটাতে, বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের দেখতে বা পর্যটন উদ্দেশ্যে দেশটিতে স্বল্প সময়ের জন্য যেতে চান। এই ভিসা সাধারণত ৯০ দিন মেয়াদি হয়ে থাকে এবং এটি শেনজেন টাইপ C ভিসা হিসেবে ইস্যু করা হয়।
এর জন্য আবেদনকারীকে বৈধ পাসপোর্ট, ভ্রমণ বিমা, হোটেল বুকিং, ফ্লাইট রিজার্ভেশন ও আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণপত্র জমা দিতে হয়। ২০২৫ সালে ট্যুরিস্ট ভিসার ফি প্রায় ৮০ ইউরো (জা প্রায় ১০,০০০ টাকা)। ভিসা আবেদন অনলাইনে বা সুইস দূতাবাসের মাধ্যমে করা যায়।
সঠিক কাগজপত্র ও ভ্রমণের নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকলে এই ভিসা পাওয়া তুলনামূলক অনেক সহজ এবং এটি দিয়ে পুরো শেনজেনভূক্ত এলাকায় (দেশ) ভ্রমণ করা সম্ভব।
সুইজারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা (Student Visa)
এটি আবেদন করার আগে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাডমিশন লেটার পেতে হবে। আর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে, পাসপোর্ট, অফার লেটার, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, মেডিকেল ইনস্যুরেন্স ও আবাসনের প্রমাণ পত্র।
২০২৫ সালে স্টুডেন্ট ভিসার ফি প্রায় ১০০ ইউরো (যা প্রায় ১২,০০০ টাকা)। এই ভিসাধারীরা পড়াশোনার পাশাপাশি সীমিত সময়ের জন্য পার্ট-টাইম কাজ করতে পারেন। পড়াশোনা শেষে চাইলে ওয়ার্ক পারমিটে রূপান্তর করা সম্ভব, যা ইউরোপে ক্যারিয়ার গড়ার বড় সুযোগ সৃষ্টি করে।
সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (Work Permit Visa)
সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা মূলত তাদের জন্য ইস্যু করা হয়, যারা দেশটিতে চাকরি বা পেশাগত কাজে যোগ দিতে চান। ২০২৫ সালে এই ভিসা প্রধানত লং-টার্ম টাইপ D ভিসা হিসেবে দেওয়া হয়, যা সাধারণত এক বছর মেয়াদি এবং তা নবায়নযোগ্য।
আবেদনকারীর সুইস নিয়োগকর্তার কাছ থেকে বৈধ জব অফার লেটার থাকা বাধ্যতামূলক। এছাড়াও, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত ও অভিজ্ঞতার সনদ, কর্মচুক্তি, মেডিকেল ইনস্যুরেন্স এবং বসবাসের ঠিকানার প্রমাণপত্র প্রয়োজন হয়।
২০২৫ সালে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ফি প্রায় ১২০ ইউরো (যা প্রায় ১৩,৫০০ টাকা)। ভিসা অনুমোদনের পর আবেদনকারী সুইজারল্যান্ডে গিয়ে রেসিডেন্স পারমিট (Residence Permit) নিতে পারেন, যা তাকে বৈধভাবে কাজ ও বসবাসের সুযোগ দেয়।
তবে, সেখানে দক্ষ শ্রমিক, প্রকৌশলী, স্বাস্থ্যকর্মী এবং আইটি বিশেষজ্ঞদের জন্য এই ভিসার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। তাই, সফলভাবে আবেদন করলে ইউরোপে স্থায়ী ক্যারিয়ার গড়ার দরজা খুলে যায়।
সুইজারল্যান্ড বিজনেস বা ইনভেস্টর ভিসা (Business/Investor Visa)
সুইজারল্যান্ড বিজনেস বা ইনভেস্টর ভিসা মূলত উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য, যারা দেশটিতে ব্যবসা স্থাপন করতে বা বিদ্যমান কোনো প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করতে চান। এই ভিসা সাধারণত লং-টার্ম টাইপ D ভিসা হিসেবে ইস্যু করা হয়।
এই ভিসার জন্য আবেদনকারীকে ব্যবসা পরিকল্পনা, বিনিয়োগের প্রমাণ, কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন নথি ও আর্থিক সক্ষমতার দলিল জমা দিতে হয়। ২০২৫ সালে এই ভিসার ফি প্রায় ১৫০ ইউরো (যা প্রায় ১৭,০০০ টাকা)।
বিনিয়োগ সফল হলে আবেদনকারী পরে স্থায়ী বসবাস (PR) এর জন্য যোগ্য হতে পারেন। ইউরোপে ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় সুযোগ।
আরো পড়ুনঃ সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ – আবেদন, যোগ্যতা, চাকরির সুযোগ ও বেতন
সুইজারল্যান্ড ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ভিসা (Family Reunion Visa)
সুইজারল্যান্ড ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ভিসা দেওয়া হয় তাদেরকে, যাদের স্বামী বা স্ত্রী, সন্তান কিংবা নিকট আত্মীয় ইতোমধ্যে সুইজারল্যান্ডে বৈধভাবে বসবাস করছেন। এই ভিসা সাধারণত টাইপ D (দীর্ঘমেয়াদি) ভিসা, যা পরিবার পুনর্মিলনের সুযোগ দেয়।
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, আত্মীয়তার প্রমাণপত্র, বাসস্থান ও আর্থিক সক্ষমতার ডকুমেন্ট লাগবে। ২০২৫ সালে এই ভিসার ফি প্রায় ১০০ ইউরো (যা প্রায় ১২,০০০ টাকা)। ভিসা অনুমোদনের পর আবেদনকারী সুইজারল্যান্ডে গিয়ে রেসিডেন্স পারমিট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে থাকতে পারেন।
সুইজারল্যান্ড ট্রানজিট ভিসা (Transit Visa)
সুইজারল্যান্ড ট্রানজিট ভিসা মূলত তাদের জন্য যারা অন্য কোনো দেশে যাওয়ার পথে সুইজারল্যান্ডের বিমানবন্দর বা সীমান্ত অতিক্রম করেন। এই ভিসা স্বল্পমেয়াদি টাইপ A বা টাইপ C শেনজেন ভিসা হিসেবে ইস্যু করা হয় এবং সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত বৈধ থাকে।
আবেদনকারীর পরবর্তী গন্তব্যের টিকিট, বৈধ ভিসা এবং ভ্রমণ বিমার প্রমাণপত্র লাগবে। ২০২৫ সালে ট্রানজিট ভিসার ফি প্রায় ৬০ ইউরো (যা প্রায় ৭,০০০ টাকা)। এটি দিয়ে সুইজারল্যান্ডে প্রবেশ করা যায় না, কেবল ট্রানজিট এলাকায় অবস্থান করা যায়।
সুইজারল্যান্ড মেডিকেল ভিসা (Medical Visa)
সুইজারল্যান্ড মেডিকেল ভিসা প্রদান করা হয় তাদেরকে, যারা উন্নত চিকিৎসা, অস্ত্রোপচার বা বিশেষ মেডিকেল কনসালটেশনের জন্য দেশটিতে যেতে চান। এই ভিসা সাধারণত স্বল্পমেয়াদি টাইপ C ভিসা, যা সর্বোচ্চ ৯০ দিন পর্যন্ত বৈধ থাকে।
এই ভিসা পেতে আবেদনকারীর চিকিৎসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার, হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকের ইনভাইটেশন, মেডিকেল রিপোর্ট, আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ ও ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স প্রয়োজন হয়।
২০২৫ সালে মেডিকেল ভিসার ফি প্রায় ৮০ ইউরো (যা প্রায় ১০,০০০ টাকা)। প্রয়োজনে রোগীর সঙ্গে একজন সহচরও আবেদন করতে পারেন। সঠিক কাগজপত্র জমা দিলে এই ভিসা অনুমোদন পাওয়া তুলনামূলক সহজ।
সুইজারল্যান্ড স্থায়ী বসবাসের ভিসা (Permanent Residence Visa - PR)
সুইজারল্যান্ড স্থায়ী বসবাসের ভিসা বা পারমানেন্ট রেসিডেন্স (PR) দেওয়া হয় তাদেরকে, যারা দীর্ঘ সময় ধরে বৈধভাবে দেশটিতে কাজ, পড়াশোনা কিংবা ব্যবসা করে আসছেন। এই ভিসা সাধারণত টানা ১০ বছর বৈধভাবে বসবাস করলে PR এর জন্য আবেদন করা যায়।
তবে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন নাগরিকদের ক্ষেত্রে এই সময়সীমা কম। ২০২৫ সালে এই ভিসার ফি প্রায় ১৫০ ইউরো (যা প্রায় ১৭,০০০ টাকা)। PR পেলে ব্যক্তি সুইজারল্যান্ডে অবাধে বসবাস, চাকরি ও ব্যবসার সুযোগ পান এবং পরে নাগরিকত্বের জন্যও আবেদন করতে পারেন।
প্রতিটি ভিসার আবেদন ফি ও সার্ভিস চার্জ ২০২৫
সুইজারল্যান্ডে ভিসার আবেদন করার সময় ফি ও সার্ভিস চার্জ সম্পর্কে জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৫ সালে ভিসার ফি ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হয়। যেমন-
- ট্যুরিস্ট ভিসা প্রায় ৮০ ইউরো।
- স্টুডেন্ট ভিসা ১০০ ইউরো।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ১২০ ইউরো।
- বিজনেস/ইনভেস্টর ভিসা ১৫০ ইউরো এবং
- ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ভিসা ১০০ ইউরো।
- এছাড়া, ট্রানজিট ভিসা প্রায় ৬০ ইউরো এবং মেডিকেল ভিসা ৮০ ইউরো ফি ধরা হয়।
তবে, সেখানে সরকারি ফি ছাড়াও অনলাইন বা ভিসা সেন্টার থেকে আবেদন করলে অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে। তাই, সঠিক তথ্য ও ফি যাচাই করার জন্য সুইস দূতাবাস বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সর্বশেষ তথ্য নেওয়াই নিরাপদ।
সুইজারল্যান্ড ভিসার মেয়াদ ও নবায়ন প্রক্রিয়া
সুইজারল্যান্ডের ভিসার মেয়াদ ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। সেখানে স্বল্পমেয়াদি ভিসা সাধারণত মেয়াদ ৯০ দিন, আর দীর্ঘমেয়াদি ও ওয়ার্ক কিংবা স্টুডেন্ট ভিসা এক বছর বা তার চেয়ে বেশি মেয়াদি হতে পারে।
আর নবায়নের জন্য আবেদনকারীকে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে স্থানীয় ক্যান্টনাল মাইগ্রেশন অফিসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নবায়ন অনুমোদিত হলে ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত নবায়ন করলে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস বা স্থায়ী বসবাসের জন্য যোগ্যতা অর্জন করা সহজ হয়।
ভিসা আবেদন করার আগে গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও সতর্কতা
সুইজারল্যান্ড বা বিশ্বের যে কোন দেশে ভিসার জন্য আবেদন করার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখা জরুরি। যেমন-
- সবসময় সঠিক ও সম্পূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
- অনলাইনে বা ভিসা সেন্টারের মাধ্যমে আবেদন করলে প্রকৃত ফি নিশ্চিত করতে হবে এবং কোনো ভুয়া এজেন্টের ফাঁদে না পড়া উচিত।
- আবেদনপত্রে তথ্য মিলিয়ে দেওয়াও খুব গুরুত্বপূর্ণ। সময়মতো আবেদন করলে অনুমোদনের সম্ভাবনা বেশি।
- এছাড়া ভ্রমণ বিমা, আর্থিক সক্ষমতা ও হোটেল বুকিং সঠিকভাবে নিশ্চিত করা ভিসা প্রক্রিয়া সহজ ও দ্রুত করে।
শেষকথা- সুইজারল্যান্ডের ভিসার ধরন ও দামের আপডেট তথ্য ২০২৫
সুইজারল্যান্ডে যেকোনো ভিসার আবেদন করার আগে ভিসার ধরন, ফি, মেয়াদ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি। তাই, আপনি যদি কাজ, পড়াশোনা বা ভ্রমণের জন্য সুইজারল্যান্ডে যেতে চান, তবে সঠিক ভিসা নির্বাচনই আপনার সাফল্যের প্রথম ধাপ।
আরো পড়ুনঃ ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ – আবেদন, যোগ্যতা, খরচ ও চাকরির সুযোগ
আবেদনকারিকে মনে রাখতে হবে যে, সরকারি ওয়েবসাজে,অথবা অনুমোদিত ভিসা সেন্টারের মাধ্যমে আবেদন করাই সবচেয়ে নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য উপায়। সঠিক প্রস্তুতি নিলে সুইজারল্যান্ডে আপনার স্বপ্ন পূরণ করা একেবারেই সম্ভব।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url