জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ – জর্ডানের চাহিদাসম্পন্ন কাজ ও বেতন
আরো পড়ুনঃ ফ্রান্সের অধিক চাহিদাসম্পন্ন কাজ কী কী? । ফ্রান্সের কোন কাজের বেতন কত টাকা?
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ সম্পর্কে জানুন – ভিসার ধরণ, আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, সরকারি-বেসরকারি উপায়, চাহিদাসম্পন্ন কাজ, বেতন কাঠামো ও ভিসার খরচের বিস্তারিত তথ্য।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আপনারা যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে জর্ডান যেতে চান, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই, আজকের এই প্রবন্ধটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ুন।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ২০২৫ – বিদেশি শ্রমিকদের জন্য সম্পূর্ণ গাইড
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ – জর্ডানের চাহিদাসম্পন্ন কাজ ও বেতন
মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার হলো জর্ডান। যেখানে প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক বিদেশি শ্রমিক কাজ করার সুযোগ পান। বিশেষ করে, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও অন্যান্য এশীয় দেশের কর্মীরা বিভিন্ন খাতে বৈধভাবে কাজ করতে জর্ডানে যাচ্ছেন।
এজন্য প্রয়োজন হয় জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, যা একটি সরকার স্বীকৃত অনুমতিপত্র। এর মাধ্যমে কর্মীরা দেশটির শ্রমবাজারে বৈধভাবে চাকরির সুযোগ পান। নির্মাণ, কৃষি, হসপিটালিটি, পরিবহন, শিল্প ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে বিদেশি শ্রমিকদের চাহিদা তুলনামূলক বেশি।
ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে, অবশ্যই সেখানকার কোন বৈধ নিয়োগকর্তার স্পন্সরশিপ, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট থাকতে হয়। সরকারি ও বেসরকারি উভয় চ্যানেলের মাধ্যমেই ভিসা পাওয়া যায়, তবে সরকারি চ্যানেল সবচেয়ে নিরাপদ ও কম খরচের।
এই আর্টিকেলে আমরা জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করবো, যেমন, ভিসার ধরণ, আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, বেতন, খরচ এবং বর্তমান সময়ে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সম্পর্কে।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কী?
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বলতে এমন একটি বিশেষ ভিসা ও অনুমতিপত্র, যার মাধ্যমে কোন বিদেশি নাগরিকরা জর্ডানে গিয়ে বৈধভাবে চাকরি করতে পারে। এটির মূল উদ্দেশ্যই হলো, সেই দেশের শ্রমবাজারে ঘাটতি পূরণ করা এবং নিয়োগকর্তার চাহিদা মেটানো।
এটি সাধারণত কোনো জর্ডানিয়ান কোন কোম্পানি বা নিয়োগকর্তা স্পন্সর হিসেবে কাজ করে এবং তাদের মাধ্যমে শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করা হয়। পরে ওই অনুমতির ভিত্তিতে ভিসা ইস্যু হয়। সাধারণত এর মেয়াদ এক বছর, তবে প্রয়োজন অনুযায়ী সেটি নবায়নযোগ্য।
এই ভিসা ছাড়া জর্ডানে কাজ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই, সংক্ষেপে বলা যায় যে, জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা মানে হলো, বিদেশিদের জন্য বৈধভাবে জর্ডানে প্রবেশ ও কাজ করার সরকার-স্বীকৃত অনুমতি পত্র।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ধরণ কী কী?
জর্ডান সরকার সেই দেশে বিদেশি কর্মীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সাধারণত কাজের খাত বা ধরণ ও জাতীয়তার ভিত্তিতে কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। এইগুলো হলো—
** সাধারণ ওয়ার্ক পারমিট (General Work Permit)- এটি হলো সবচেয়ে প্রচলিত ধরণ। যা, কৃষি, নির্মাণ, শিল্প, সেবা, স্বাস্থ্যসেবা, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন খাতে কাজের জন্য ইস্যু করা হয়। এর মেয়াদ সাধারণত ১ বছর এবং তা নবায়নযোগ্য।
** আরব নাগরিকদের জন্য বিশেষ পারমিট- জর্ডানের সঙ্গে আরব দেশগুলোর বিশেষ শ্রম চুক্তি থাকায় তাদের জন্য পারমিট ফি ও শর্ত কিছুটা ভিন্ন হয়।
** ASEZ Work Permit (Aqaba Special Economic Zone)- আকাবা স্পেশাল ইকোনমিক জোনে কাজ করার জন্য এই ভিসা দেওয়া হয়। যেখানে কর ও কাস্টমস সুবিধা থাকে এবং প্রক্রিয়াটিও কিছুটা আলাদা।
সংক্ষেপে বলা চলে, জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রধান ধরণ হলো, সাধারণ, কৃষি, আরব নাগরিকদের জন্য বিশেষ পারমিট এবং ASEZ বিশেষ পারমিট। প্রতিটি পারমিট নির্দিষ্ট খাত ও শর্ত অনুযায়ী প্রদান করা হয়।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়
জর্ডানে কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে, প্রথমে একজন বিদেশি কর্মীকে স্থানীয় নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার সংগ্রহ করতে হয়। ওই নিয়োগকর্তা শ্রম মন্ত্রণালয়ে (Ministry of Labor) কর্মীর জন্য ওয়ার্ক পারমিট আবেদন জমা দেন।
এর আবেদনকারির জন্য প্রয়োজন হয় পাসপোর্ট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট, চাকরির চুক্তি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র। আবেদন অনুমোদিত হলে কর্মীকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু করা হয়।
এরপর জর্ডানের দূতাবাস বা সংশ্লিষ্ট ভিসা অফিস থেকে ওয়ার্ক ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। এই ভিসা সাধারণত ৩০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। সহজভাবে বললে, জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় হলো-
- চাকরির অফার পাওয়া।
- নিয়োগকর্তার মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট আবেদন।
- অনুমোদন পাওয়ার পর ভিসা সংগ্রহ।
আর এভাবেই কোন বিদেশি বৈধভাবে জর্ডানে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারে।
জর্ডানে অধিক চাহিদাসম্পন্ন কাজ কী কী?
বর্তমানে জর্ডানের শ্রমবাজারে স্থানীয় কর্মীর প্রচুর ঘাটতি থাকার কারণে, বিদেশিদের জন্য নানা খাতে কাজের সুযোগ রয়েছে। ২০২৫ সালের জন্য জর্ডানের অধিক চাহিদাসম্পন্ন কাজ হলো-
আরো পড়ুনঃ রোমানিয়া কোন কাজের বেতন কত - রোমানিয়া চাহিদা সম্পন্ন কাজ কী?
** নির্মাণ খাত- রাজমিস্ত্রি, ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, ওয়েল্ডার, রঙ মিস্ত্রি ইত্যাদি কাজে প্রচুর বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ হয়।
** কৃষি খাত- মৌসুমি শ্রমিক, ফসল সংগ্রহ, বাগান পরিচর্যা, পশুপালন এবং সবজি উৎপাদনে বিদেশিদের চাহিদা বেশি।
** হসপিটালিটি ও সেবা খাত- হোটেল, রেস্তোরাঁ, হাউজকিপিং, কুক, ওয়েটার ও কাস্টমার সার্ভিসে নিয়মিত কর্মী দরকার হয়।
** স্বাস্থ্যসেবা খাত- নার্স, কেয়ারগিভার, ফার্মাসিস্ট ও হাসপাতাল টেকনিশিয়ান পদে দক্ষ জনশক্তির অভাব রয়েছে।
** পরিবহন ও লজিস্টিকস- ড্রাইভার, হেল্পার ও ডেলিভারি কর্মীর চাহিদা উল্লেখযোগ্য।
** শিল্প ও উৎপাদন খাত: টেক্সটাইল, কারখানা শ্রমিক, মেশিন অপারেটর ও প্যাকেজিং কর্মী প্রয়োজন হয়।
আমরা সংক্ষেপে বলতে পারি, জর্ডানে নির্মাণ, কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা, হসপিটালিটি, পরিবহন এবং শিল্প খাত বিদেশি কর্মীদের জন্য সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন কাজের ক্ষেত্র।
জর্ডান কোন কাজের বেতন কত?
জর্ডানে কাজের বেতন মূলত কাজের ধরন, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে। তবে, সাধারণভাবে ২০২৫ সালে বিদেশি কর্মীদের জন্য বিভিন্ন খাতে গড় বেতন নিম্নরূপ-
** অদক্ষ শ্রমিক (কৃষি, নির্মাণ সহকারী, প্যাকেজিং)- মাসিক প্রায় ১৮০ থেকে ২৫০ জর্ডানিয়ান দিনার (JOD) (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৭,০০০ থেকে ৩৮,০০০ টাকা)।
** দক্ষ শ্রমিক (ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, ওয়েল্ডার)- মাসিক ২৫০ থেকে ৩৫০ JOD (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৮,০০০ থেকে ৫৩,০০০ টাকা)।
** হসপিটালিটি সেক্টর (ওয়েটার, কুক, হাউজকিপার)- মাসিক ২০০ থেকে ৩০০ JOD ( বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০,০০০ থেকে ৪৬,০০০ টাকা)।
** স্বাস্থ্যসেবা (নার্স, কেয়ারগিভার, টেকনিশিয়ান)- মাসিক ৩০০ থেকে ৪৫০ JOD (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪৬,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা)।
** ড্রাইভার ও পরিবহন খাত- মাসিক ২৫০ থেকে ৪০০ JOD (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৮,০০০ থেকে ৬২,০০০ টাকা)।
** কারখানা ও উৎপাদন শ্রমিক- মাসিক ২০০ থেকে ৩০০ JOD (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০,০০০ থেকে ৪৬,০০০ টাকা)।
সংক্ষেপে আমরা বলতে পারি জর্ডানে সাধারণ অদক্ষ শ্রমিকদের বেতন গড়ে ২০০ JOD এর কাছাকাছি, আর দক্ষ বা বিশেষায়িত কাজে মাসিক আয় ৪৫০ JOD বা তারও বেশি হতে পারে।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়
সরকারি উপায়ে জর্ডানে কাজের ভিসা
সরকারি রিক্রুটমেন্ট বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রার্থী নিবন্ধন করেন, মেডিক্যাল পরীক্ষা ও ট্রেনিং সম্পন্ন করেন, তারপর সরকারিভাবে অনুমোদিত ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করা হয়। এই উপায়ে খরচ কম, প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও নিরাপদ।
বেসরকারি উপায়ে জর্ডানে কাজের ভিসা
বেসরকারি অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সি বা লাইসেন্সধারী ম্যানপাওয়ার কোম্পানির মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায়। নিয়োগকর্তা জর্ডান থেকে ভিসা পাঠান এবং এজেন্সি প্রার্থীকে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
তবে, এই প্রক্রিয়ায় খরচ কিছুটা বেশি হতে পারে এবং প্রতারণার ঝুঁকি এড়াতে অবশ্যই সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে যেতে হবে। অর্থাৎ, নিরাপদ ও বৈধভাবে জর্ডান যেতে সরকারি চ্যানেলই সবচেয়ে উত্তম, তবে বেসরকারি অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমেও সুযোগ পাওয়া যায়।
জর্ডান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
জর্ডানসহ বিশ্বের যে কোন দেশে ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। সে ক্ষেত্রে জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ এর জন্য সাধারণত নিচের কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হয়—
- বৈধ পাসপোর্ট (ন্যূনতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
- ভিসা আবেদন ফর্ম সঠিকভাবে পূরণকৃত।
- চাকরির অফার লেটার বা চুক্তিপত্র।
- ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদনপত্র (জর্ডানের শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে)।
- মেডিক্যাল সার্টিফিকেট (স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট)।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
- পাসপোর্ট সাইজ ছবি (সাম্প্রতিক)।
- শিক্ষাগত ও পেশাগত যোগ্যতার সনদপত্র।
- স্বাস্থ্য বীমা কভারেজ (যদি প্রয়োজন হয়)।
- ফি জমাদানের রসিদ।
উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো ঠিকভাবে জমা দিলে জর্ডান ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া সহজ হয়।
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ মূলত কাজের খাত বা ধরণ ও আবেদনকারীর জাতীয়তার উপর নির্ভর করে। তবে, সাধারণত ফি হলো-
- অদক্ষ শ্রমিক (Non-Arab, কৃষি ছাড়া): প্রায় ৩০০ জর্ডানিয়ান দিনার (JOD)।
- দক্ষ শ্রমিক ও অন্যান্য খাত (Arab নাগরিক নয়): ২৫০ – ৩৫০ JOD।
- কৃষি খাত (Non-Arab): প্রায় ১২০ JOD।
- কৃষি খাত (Arab নাগরিক): প্রায় ৬০ JOD।
- ভিসা ফি: আলাদাভাবে প্রায় ৪০ – ৬০ JOD।
তবে, সব মিলিয়ে বাংলাদেশি টাকায় আনুমানিক ৪৫,০০০ থেকে ৮০,০০০ টাকা খরচ হতে পারে। তাছাড়া, নিয়োগকর্তা অনেক সময় এই খরচ বহন করে থাকে।
শেষকথা- জর্ডানের চাহিদা কাজ ও বেতনের আপডেট তথ্য
জর্ডান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ হলো বাংলাদেশি এবং অন্যান্য বিদেশি কর্মীদের জন্য বৈধভাবে চাকরি করার একটি চমৎকার সুযোগ। সঠিক প্রক্রিয়া মেনে সরকারি বা অনুমোদিত বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করলে প্রতারণার ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।
জর্ডানে বিশেষ করে নির্মাণ, কৃষি কাজ, হসপিটালিটি, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবহন খাতে কর্মীর চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং বেতন কাঠামোও তুলনামূলক অনেক আকর্ষণীয়।
আরো পড়ুনঃ ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে কাজের সুযোগ - চাহিদাসম্পন্ন চাকরি, বেতন ও ভিসা গাইড
তবে, ভিসা প্রক্রিয়ার সময় সব কাগজপত্র ঠিকভাবে প্রস্তুত রাখা জরুরি। সঠিক তথ্য ও সঠিক পথে এগোতে পারলেই জর্ডানে নিরাপদে কাজ শুরু করা যায় এবং বৈধ উপার্জনের মাধ্যমে পরিবারকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করা সম্ভব।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url