গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় পণ্য ২০২৫ | Grameen Bank Savings Products 2025

আরো পড়ুনঃ গ্রামীণ ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট ২০২৫ - মেয়াদ, সুদের হার ও আবেদন প্রক্রিয়া

২০২৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের ডিপিএস, ফিক্সড ডিপোজিট, ডাবল ইন ৭ ইয়ারস, পেনশন স্কিমসহ সব সঞ্চয় পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন – সুদের হার, মেয়াদ, সুবিধা- অসুবিধা, খোলার নিয়ম ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পণ্য ২০২৫ – ডিপিএস, FD, ডাবল ইন ৭ ইয়ারস, পেনশন স্কিম ও অন্যান্য পরিকল্পনা

গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম একটি শীর্ষ স্থানীয় মাইক্রোফাইন্যান্স প্রতিষ্ঠান, যেটি ২০২৫ সালে শুধু ঋণ সেবাই নয়, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের জন্যও, বিভিন্ন পরিকল্পনা চালু রেখেছে। গ্রামীণ ও শহুরে উভয় এলাকার মানুষেরা সমানভাবে এসব পণ্য ব্যবহার করছে। 

তাঁদের জনপ্রিয় সঞ্চয় পণ্যের মধ্যে রয়েছে, ডিপোজিট পেনশন স্কিম (DPS), ফিক্সড ডিপোজিট (FD), ডাবল ইন ৭ ইয়ারস স্কিম, পেনশন স্কিম এবং আরও কিছু বিশেষ সঞ্চয় প্রকল্প বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে, প্রতিটি পণ্যের মেয়াদ, সুদের হার ও বিনিয়োগের সুবিধা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। 

উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে, DPS-এ নির্দিষ্ট মাসিক জমা দিয়ে নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে লভ্যাংশসহ টাকা উত্তোলন করা যায়, আর FD-এর ক্ষেত্রে এককালীন জমা নির্দিষ্ট সময়ে সুদসহ ফেরত পাওয়া যায়। আবার ডাবল ইন ৭ ইয়ারস স্কিমে জমা দেওয়া টাকা ৭ বছরে দ্বিগুণ হয়। 

আর এসকল অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজন পড়ে, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি এবং প্রাথমিক জমা। এখানে সুবিধার মধ্যে রয়েছে, নিরাপদ বিনিয়োগ, নিয়মিত সুদ, এবং দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলা। তবে, অনেক পণ্যে আগাম টাকা ভাঙতে গেলে সুদের পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। 

ফলে এইসকল বিসয়ে গ্রাহকদের প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক পণ্য বেছে নেওয়া জরুরি। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানব, গ্রামীন ব্যাংকের বিভিন্ন সঞ্চয় স্কীম সম্পর্কে। যাতে আপনি খুব সহজেই বেচে নিতে পারেন, আপনার জন্য কোন স্কীমটি উপযোগী। তবে, চলুন দেখি-

গ্রামীণ ব্যাংকের Deposit Pension Scheme (DPS)

DPS বা ডিপোজিট পেনশন স্কিম হলো বিশেষ একটি দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় ব্যবস্থা, যেখানে আপনি আপনার সমর্থ অনুজায়ী প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা রাখবেন, এবং মেয়াদ শেষে সেই অর্থের সাথে সুদ যোগ হয়ে সেটি একটি বড় অঙ্কে রূপান্তরিত হবে। 

এ ধরনের সঞ্চয় বিশেষ করে তাদের জন্য উপযোগী, যারা প্রতিমাসে অল্প অল্প করে সঞ্চয় করতে চান, কিন্তু তাঁদের এককালীন বড় অঙ্ক বিনিয়োগের সামর্থ্য নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের DPS সাধারণত ৫ বছর ও ১০ বছরের মেয়াদে পাওয়া যায়। 

তবে, কিস্তি মিস করলে অনেক সময় জরিমানা হতে পারে। তাছাড়া, নিয়মিত জমা রাখলে মেয়াদ শেষে বড় অঙ্কের অর্থ পাওয়া যায়, যা উচ্চশিক্ষা, বাড়ি কেনা বা অবসর পরিকল্পনার জন্য খুব সহজে কাজে লাগানো সম্ভব হয়। 

নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Deposit Pension Scheme (DPS) এর মূল বৈশিষ্ট্য, সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো-

মূল বৈশিষ্ট্য-

  • মেয়াদ- ৫ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত (ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী)।
  • মাসিক কিস্তির পরিমাণ- ৫০০ টাকা থেকে শুরু উপরে (বিভিন্ন পরিমাণে পাওয়া যায়)।
  • গ্রাহকের শ্রেণি বিভাগ- Borrower এবং Non-borrower উভয় ধরণের হতে পারে।
  • সুদের হার- সাধারণত ৬% থেকে ৭% (যা নীতিমালা অনুসারে পরিবর্তনযোগ্য)।
  • উত্তোলনের নিয়ম- মেয়াদ শেষে এককালীন মূলধন এবং সুদ এক সাথে।

সুবিধা-

  • ছোট অঙ্ক থেকে শুরু করা যায়।
  • দীর্ঘমেয়াদে বড় অঙ্কের অর্থ সঞ্চয় হয়।
  • নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ সুবিধা।

অসুবিধা-

  • মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ভাঙলে সুদের পরিমাণ কমে যাবে।
  • মাসিক কিস্তি নিয়মিত জমা না দিলে জরিমানা হতে পারে।

গ্রামীণ ব্যাংকের Double in 7 Years Deposit 

এটি এমন একধরণের বিশেষ বিনিয়োগ পরিকল্পনা যেখানে আপনি চাইলে এককালীন নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ জমা রাখবেন, এবং ৭ বছরের মধ্যে সেই অর্থ দ্বিগুণ (সুদে+আসল) হয়ে যাবে। এখানে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের প্রভাবের কারণে মূলধন দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

এই বিনিয়োগ পরিকল্পনাটি তাদের জন্য উপযুক্ত, যারা দীর্ঘমেয়াদের জন্য বিনিয়োগ করে সেটি বড় অংকের রিটার্ন পেতে চান এবং মধ্যবর্তী সময়ে সেই অর্থের কোন প্রয়োজন নেই। তবে, যদি কেউ ৭ বছরের আগে ভাঙে, সেক্ষেত্রে দ্বিগুণ লাভের সুযোগ হাতছাড়া হবে এবং সুদও কমে যাবে।

সাধারণত এই স্কিমটি সবচেয়ে বেশ বিবাহ, জমি ক্রয় কিংবা বড় ব্যবসায় বিনিয়োগের পরিকল্পনার জন্য আদর্শ। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Double in 7 Years Deposit এর প্রধান বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে দেখুন-

  • মেয়াদ- ৭ বছর।
  • উত্তোলন- মেয়াদ শেষে দ্বিগুণ অর্থ।
  • গ্রাহক শ্রেণি- Borrower ও Non-borrower উভয়ই।
  • সুদের হার- ব্যাংকের নির্ধারিত হার অনুযায়ী (কম্পাউন্ড সুদ)।
  • ন্যূনতম আমানত- ১,০০০ টাকা থেকে (তবে, ১,০০০-এর গুণিতকে)।

গ্রামীণ ব্যাংকের Monthly Profit Scheme (MPS) 

MPS (মাসিক লাভ স্কিম) হলো এমন এক ধরণের সঞ্চয় ব্যবস্থা, যেখানে আপনি এককালীন কিছু অর্থ জমা রেখে, সেখান থেকে প্রতি মাসে সুদ আকারে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেয়ে থাকেন। এখানে সুবিধা হলো, মেয়াদ শেষে পুরো মূলধন ফেরত দেওয়া হয়।

এই স্কিমটি তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী, যারা মাসিক আয়ের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য উৎস চান, যেমন- অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা গৃহিণীরা। তবে, এখানে ন্যূনতম জমার পরিমাণ ২০,০০০ টাকা থেকে শুরু করা যায়, এবং সুদের হার সাধারণত স্থায়ী আমানতের কাছাকাছি হয়ে থাকে।

বর্তমানে মাসিক নগদ প্রবাহ নিশ্চিত করার কারণে, অনেকেই এটি গৃহস্থালি বা চিকিৎসা খরচ মেটানোর জন্য ব্যবহার করেন। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Monthly Profit Scheme (MPS) এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন-

  • মেয়াদ- ৫ বছর।
  • গ্রাহক শ্রেণি- Borrower ও Non-borrower উভয়।
  • লাভ প্রদানের ধরন- প্রতি মাসে সরাসরি অ্যাকাউন্টে।
  • ন্যূনতম আমানত- ২০,০০০ টাকা (এবং ২০,০০০-এর গুণিতকে)।

গ্রামীণ ব্যাংকের Family Welfare Savings

এই স্কিমটি মূলত গ্রামীণ ব্যাংকের যারা সদস্য ও তাদের পরিবারের আর্থিক সুরক্ষার জন্য প্রবর্তিত একটি সঞ্চয় প্রকল্প। এই স্কিমে আপনি কোন একট নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য, নিয়মিত সঞ্চয় করতে পারেন, সাথে বছরে একবার অতিরিক্ত অর্থ জমা দেওয়ার সুযোগও থাকে। 

আরো পড়ুনঃ ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ ২০২৫ – নির্ভরযোগ্য জীবন বীমা পলিসি ও সুবিধা 

এটির মাধ্যমে পারিবারিক কোন জরুরি পরিস্থিতিতে যেমন- জরুরি চিকিৎসা, শিক্ষার খরচ বা জরুরি ভ্রমণের সময় এই সঞ্চয়টি বিশেষ সহায়ক হতে পারে। এর লাভের হার স্থিতিশীল ও ঝুঁকিমুক্ত। তবে, আগাম ভাঙলে সুদ কমে যেতে পারে। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Family Welfare Savings বৈশিষ্ট্য  সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন-

  • মেয়াদ- ৩ বছর।
  • গ্রাহক শ্রেণি- সদস্য ও কর্মচারী।
  • ন্যূনতম আমানত-  ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী।
  • সুবিধা- বছরে একবার যে কোনো সময় জমা করার সুযোগ থাকে।

গ্রামীণ ব্যাংকের Grameen Pension Scheme 

এটি দীর্ঘমেয়াদী একটি সঞ্চয় ব্যবস্থা, যা অবসর জীবনের জন্য তার আয় নিশ্চিত করে। এখানে মাসিক একটি নির্দিষ্ট কিস্তি জমা দিয়ে ৫ কিংবা ১০ বছরের শেষে আপনি হয় এককালীন অর্থ, নয়তো বা মাসিক পেনশন আকারে অর্থ পাবেন। 

তাই, যারা অবসরের পর নিয়মিত আয় পেতে চান, তাদের জন্য এটি খুব উপযোগী। অনেক ক্ষেত্রে যারা, জীবনের শেষ দিকে এসে চিকিৎসা, বাসস্থান ও দৈনন্দিন খরচ নিয়ে চিন্তিত, তারা এই স্কিম বেছে নিতে পারেন। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Grameen Pension Scheme বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন- 

  • গ্রাহক শ্রেণি- সকলে।
  • মেয়াদ- ৫ বছর কিংবা ১০ বছর।
  • মাসিক কিস্তির পরিমাণ- নির্দিষ্ট কোন একটি অঙ্ক।
  • উত্তোলন সুবিধা- মেয়াদ শেষে এককালীন অর্থ বা মাসিক পেনশন।

গ্রামীণ ব্যাংকের Fixed Deposit (FD) 

FD (ফিক্স ডিপোজিট) হলো কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এককালীন অর্থ বিনিয়োগের পদ্ধতি, যেখানে আপনি মেয়াদ শেষে মূলধনের সাথে নির্দিষ্ট হারে পাওয়া সুদ পান। গ্রামীণ ব্যাংকের FD সাধারণত ১, ২ ও ৩ বছরের মেয়াদে পাওয়া যায়। 

এটি অনেক ঝুঁকিমুক্ত এবং স্থিতিশীল একটি আয়ের উৎস, তাই বড় কোন অঙ্কের অর্থ সাময়িকভাবে সংরক্ষণের জন্য আদর্শ। তবে, মেয়াদ শেষের আগে উত্তোলন করলে সুদের হার কমে যাবে। গ্রামীণ ব্যাংকের Fixed Deposit (FD) এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন- 

  • মেয়াদ- ১, ২, ৩ বছর।
  • ন্যূনতম আমানত- ব্যাংকের শাখা অনুযায়ী।
  • সুদের হার- ৬% থেকে ৭% পর্যন্ত (২০২৫ অনুযায়ী)।
  • উত্তোলন- মেয়াদ শেষে মূলধন এবং সুদ একই সঙ্গে ফেরত।

গ্রামীণ ব্যাংকের Two Years Savings 

গ্রামীণ ব্যাংকের এটি একটি স্বল্পমেয়াদী সঞ্চয় পরিকল্পনা, যেখানে আপনি চাইলে মাত্র ২ বছরের জন্য অর্থ জমা রাখলে মেয়াদ শেষে তুলনামূলকভাবে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়। তাই, যারা দ্রুত সময়ের মধ্যে মুনাফা চান এবং দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগে আগ্রহী নন, তাদের জন্য এই স্কিমটি হতে পারে উপযুক্ত। 

এই স্কিমটি সাধারণত সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ছোট ব্যবসা, বাড়ি সংস্কার বা স্বল্পমেয়াদী প্রকল্পের জন্য তহবিল গঠনে। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের Two Years Savings এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সংক্ষেপে দেখুন-

  • মেয়াদ- সাধারণত ২ বছর হয়।
  • ন্যূনতম আমানত- ব্যাংকের নির্ধারিত শাখা।
  • সুদের হার- টার্ম ডিপোজিট হার অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়।

গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় পণ্য খোলার ধাপ

গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় প্রকল্প খোলার ধাপগুলো সংক্ষেপে হলো— প্রথমে নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় গিয়ে ফরম সংগ্রহ ও পূরণ করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি ইত্যাদি) জমা দিয়ে প্রাথমিক জমা প্রদান করতে হয়। 

এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সেটি যাচাই করা শেষ হলে অ্যাকাউন্ট চালু করে দেয়। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় পণ্য খোলার ধাপ সম্পর্কে দেখুন-

  • নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।
  • আবেদনপত্র পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
  • প্রথম কিস্তি বা মূলধন জমা দিন।
  • অ্যাকাউন্ট খোলার রসিদ সংগ্রহ করুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
  • জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধন সনদ।
  • পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
  • টিআইএন সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য হলে)।
  • গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যপদ প্রমাণ (যদি থাকে)।

গ্রামীন ব্যংকের সঞ্চয় পণ্যের সুবিধা ও অসুবিধা এক নজরে

গ্রামীণ ব্যাংকের সঞ্চয় পণ্য ২০২৫ সুবিধা ও অসুবিধা দুটিই রয়েছে। নিচে এই দুটি এক নজরে বা টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো-

এক নজরে সঞ্চয় স্কিমের সুবিধা অসুবিধা

ক্রঃনং

সুবিধা

অসুবিধা

নিরাপদ বিনিয়োগ

আগাম ভাঙলে সুদ কমে যাবে

ছোট অঙ্ক থেকে শুরু

কিছুস্কিমে সীমিত উত্তোলন সুযোগ

দীর্ঘমেয়াদে বড় অঙ্কের অর্থ

মাসিক কিস্তি মিস হলে জরিমানা

নিয়মিত আয়ের সুযোগ (MPS)

কিছুস্কিম শুধুমাত্র সদস্যদের জন্য

প্রায়শই জিজ্ঞাসা (FAQ)

আগাম ভাঙলে কী হবে?

সুদের হার কমে যাবে এবং কিছু ক্ষেত্রে জরিমানা হতে পারে।

মাসিক কিস্তি না দিলে কী হবে?

কিস্তি জমা না দিলে জরিমানা বা স্কিম বাতিল হতে পারে।

আমি কি গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য না হয়েও DPS খুলতে পারবো?

হ্যাঁ, কিছু স্কিমটি Non-borrower গ্রাহকদের জন্যও উন্মুক্ত রয়েছে।

শেষকথা- গ্রামীণ ব্যাংকের বিভিন্ন সঞ্চয় পণ্য ২০২৫

গ্রামীণ ব্যাংকের ২০২৫ সালের বিভিন্ন সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পণ্যগুলো গ্রামীণ ও শহুরে উভয় গ্রাহকের জন্যই নিরাপদ ও লাভজনক। DPS, Fixed Deposit, Double in 7 Years Deposit, Monthly Profit Scheme সহ প্রতিটি পরিকল্পনার জন্য আলাদা আলাদা চাহিদা অনুযায়ী তা উপযোগী।

আরো পড়ুনঃ মেটলাইফ ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ ২০২৫ – সেরা জীবন বীমা পলিসি ও সুবিধা

তাই, আপনার আর্থিক লক্ষ্য ও সময়কাল অনুযায়ী সঠিক স্কিম বেছে নিতে পারলে ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্ত আর্থিক ভিত্তি গড়ে তোলা সম্ভব। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ও উপকারি মনে হলে আপনার পরিচিতদের শেয়ার করুন। তারাও যেন এটির মাধ্যমে উপকৃত হন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url