২০২৫ সালের বাংলাদেশে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স – কোন পলিসি আপনার জন্য সেরা?

আরো পড়ুনঃ ২০২৫ সালের সেরা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোটস | জীবন বীমা পরিকল্পনার পূর্ণ গাইড

২০২৫ সালে এসে বাংলাদেশে কোন টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স আপনার জন্য উপযুক্ত? আপনি যদি ২০২৫ সালের সেরা পলিসি আপনার জন্য নির্বাচন করতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ, এখানে আপনি পাবেন জনপ্রিয় পলিসিগুলোর তুলনা, প্রিমিয়াম রেট, কভারেজসুবিধা ও সঠিক পলিসি বাছাইয়ের পরামর্শ। তাই, আর্টিকেলটি মনোযোগের সঙ্গে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। তাহলে, দেরি কেন, চলুন আমরা নিচের আলোচনাগুলো দেখে নেই-

২০২৫ সালে বাংলাদেশের টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স – তুলনা, সুবিধা ও পরামর্শ 

আমাদের জীবনের অনিশ্চয়তাটাই আমাদেরকে ভবিষ্যতের জন্য নতুন কোন পরিকল্পনার দিকে ঠেলে দেয়। পরিবারের একজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার প্রিয়জনদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হতে পারে একটি দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত। 

আর সেই উদ্দেশ্যেকে সামনে রেখে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স হতে পারে, একটি অধিক জনপ্রিয় ও কার্যকর বিকল্প। যা, ২০২৫ সালের বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানিগুলো বিভিন্ন ধরনের টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স অফার করছে। 

তাই, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে আমরা জানব, টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স কী, কেন এটি প্রয়োজন, কীভাবে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স কাজ করে, এবং কোন কোম্পানির কোন পলিসি আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারে।

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স কী?

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স বলতে বুঝানো হয়েছে, কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার জীবন বিমা কভারেজকে। অর্থাৎ, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে যদি, কোন বিমা গ্রহীতা মারা যান, তাহলে তাঁর মনোনীত ব্যক্তি বা নমিনিকে নির্ধারিত অর্থ বা কভারেজ এমান্ট পাবেন। 

তবে, নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হলে এবং বিমা গ্রহীতা যদি, জীবিত থাকেন তাহলে, কোনো অর্থ ফেরত দেওয়া হয় না। তবে, টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, নিচে তা আলোচনা করা হলো-

  • কম প্রিমিয়ামে উচ্চ কভারেজ সুবিধা।
  • সাধারণত কোনো মুনাফা/বোনাস প্রদান করে না।
  • নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কভারেজ (৫, ১০, ২০, বা ৩০ বছর)।

কেন টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রয়োজন?

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স হলো এমন একটি ইন্স্যুরেন্স, যেখানে কম খরচে অধিক আর্থিক সুরক্ষার অন্যতম একটি উপায়। তবে, এটি বিশেষভাবে উপযুক্ত হয় তাদের জন্য, যারা তাদের পরিবারের উপার্জনকারী, ঋণগ্রস্ত, এবং ছোট সন্তান রয়েছে কিংবা দীর্ঘমেয়াদে তার পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দিতে চান। এটি কাদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত তা নিচে দেখুন-

  • ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য।
  • দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার বিকল্প হিসেবে।
  • পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী ব্যক্তিদের জন্য।
  • শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে চাওয়া অভিভাবকদের জন্য।

উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে, ধরুন আপনার বয়স এখন ৩০ বছর এবং আপনি প্রতিবছরে জন্য মাত্র ১,৫০০ টাকা মূল্যের প্রিমিয়াম দিয়ে ২০ লাখ টাকার একটি কভারেজ নিয়েছে, তাহলে আপনার অনুপস্থিতিতেও আপনার পরিবার সেই টাকা পেতে পারে।

২০২৫ সালে বাংলাদেশে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জনপ্রিয় কোম্পানি

বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় ধরে বেশ কিছু লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি কাজ করছে। তবে, ২০২৫ সালে এসে এইগুলোর মধ্যে যে লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, সেইগুলোর নাম, সর্বচ্চ কভারেজ, বয়স সীমা, প্রিমিয়ামের পরিমাণ এবং ক্লেইম প্রসেসিং টাইম সম্পর্কে নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেওয়া হলো-

২০২৫ সালে বাংলাদেশে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জনপ্রিয় কোম্পানি

ক্রঃনং

কোম্পানি

সর্বোচ্চ কভারেজ

বয়স সীমা

প্রিমিয়াম (প্রতি লাখ টাকায়/বছর)

ক্লেইম প্রসেসিং টাইম

MetLife Bangladesh

৫০ লাখ টাকা

১৮-৬০ বছর

১২০০১৫০০টাকা

১০ দিন

Guardian Life

৩০ লাখ টাকা

১৮-৫৫ বছর

১১০০১৩০০ টাকা

/span>দিন

Pragati Life

২৫ লাখ টাকা

২০-৫৫ বছর

১০০০১২০০ টাকা

১৫ দিন

Delta Life

২০ লাখ টাকা

১৮-৫৫ বছর

৯৫০১২০০ টাকা

১০ /span>দিন

Popular Life

১৫ লাখ টাকা

২১-৫০ বছর

১০০০১২০০ টাকা

১০১২ দিন

বাংলাদেশে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা কী?

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশের অন্যতম একটি জনপ্রিয় জীবন বীমা প্রকল্প পরিকল্পনা, যা নির্দিষ্ট কোন একটি সময়ের জন্য আপনার পরিবারকে ভবিষ্যতের জন্য আর্থিক সুযোগ- সুবিধা এবং সুরক্ষা প্রদান করে থাকে। 

আপনি এই পলিসির অধীনে, পলিসির মেয়াদের মধ্যে আপনার মৃত্যুর পরে আপনার মনোনীত কোন ব্যক্তিকে, একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ প্রদান করে থাকে। এটি মূলত কম প্রিমিয়ামে বেশি কাভারেজ পাওয়ার জন্য একটি সাশ্রয়ী উপায়। এছাড়াও, প্রধান কিছু সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো-

  • স্মার্ট ইনভেস্টমেন্ট- দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা কম খরচে।
  • নিচু প্রিমিয়াম- অন্যান্য বিমার তুলনায় প্রিমিয়াম অনেক কম।
  • সহজ আবেদন প্রক্রিয়া- অনলাইনে বা এজেন্টের মাধ্যমে করা যায়।
  • ট্যাক্স সুবিধা- নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত প্রিমিয়ামের উপর কর ছাড় পাওয়া যায়।
  • পরিবারের জন্য নিরাপত্তা- হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলেও পরিবার নিরাপত্তা।

আপনি কোন টার্ম বেছে নেবেন?

টার্ম বলতে এখানে বুঝানো হয়েছে, নির্দিষ্ট কোন একটি সময়ের জন্য তা কভারেজ করা। আর এটি আপনার বয়স, ইনকাম ও চাহিদা অনুযায়ী সঠিকভাবে সময়সীমা নির্বাচন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তা প্রিমিয়াম ও কভারেজের পরিমাণে ক্ষেত্রে সরাসরি প্রভাব ফেলে। নিচে এই সম্পর্কে দেখুন-

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার ১০টি ট্রেন্ডিং পদ্ধতি – শিক্ষার্থী ও গৃহিণীদের জন্য গাইড

  • ২০-৩০ বছর বয়স- ২৫–৩০ বছরের জন্য কোন টার্ম নিন। যার প্রিমিয়াম কম থাকবে, কিন্তু কভারেজ বেশি থাকতে হবে।
  • ৩০-৪০ বছর বয়স- এর জন্য ২০–২৫ বছরের জন্য একটি টার্ম নিন। যা, আপনার ইনকামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কভারেজ বেছে নিতে হবে।
  • ৪০-৫০ বছর বয়স- এরজন্য ১০–১৫ বছরের জন্য একটি টার্ম নিন। কারণ, এখনই আপনার জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স পলিসি বাছাইয়ে কী করতে হবে?

আপনার জন্য টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যাচাই করা অতিব জরুরি। এক্ষেত্রে আপনাকে টার্ম পলিসি বেছে নেওয়ার জন্য নিচের বিসয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন-

  • আপনাকে কাভারেজ অ্যামাউন্ট আপনার জন্য যথেষ্ট কি না।
  • প্রিমিয়ামের পরিমাণ আপনার আপনার বাজেট অনুযায়ী কিনা।
  • পেমেন্ট পদ্ধতি কেমন এবং তা সহজ কি না।
  • মেয়াদ কত বছরের জন্য হবে।
  • ক্লেইম প্রসেসিং রেট কত দ্রুত।
  • গ্রেস পিরিয়ড ও পেনাল্টির শর্ত কী কী।
  • নামিনির তথ্য ঠিক আছে কি না এবং,
  • মেডিকেল পরীক্ষার প্রয়োজন আছে কি না ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন।

অনলাইনে পলিসি কোটস কিভাবে তুলনা করবেন?

আপনি যদি চান, তাহলে সরাসরি বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কভারেজ, প্রিমিয়াম ও শর্তাবলীগুলো তুলনা করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি MetLife-এর জন্য নিচের লিঙ্কে ভিজিট করুন-

উপরের সাইটে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে উপযোগী পলিসির কোটস বা হিসাবও খুব সহজে দেখতে পাবেন। 

এছাড়াও, বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে কিছু ডিজিটাল ইনস্যুরেন্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেমন- EasyLife ও Bimafy অ্যাপের মাধ্যমেও আপনি একাধিক কোম্পানির টার্ম পলিসিগুলো একসাথে তুলনা করতে পারবেন। আর এরজন্য আপনার অনেক সময় বাঁচায় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ করে।

কোন পলিসি আপনার জন্য সেরা হবে?

আপনার জন্য সেরা পলিসি কোনটি হবে, সেটি নির্ভর করে আপনার প্রয়োজন এবং লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে। কারণ, এখন বিভিন্ন ধরনের পলিসি বাংলাদেশে রয়েছে, যেমন জীবন বীমা, স্বাস্থ্য বীমাসহ আরো অন্যান্য সঞ্চয় প্রকল্প। 

তাছাড়াও, আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী, কোন বীমা বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করে, কোন পলিসি আপনার জন্য সঠিক হবে, তা বেছে নেয়া উচিত। এই বিষয়ে টেবিলের মাধ্যমে একটা আইডিয়া দেওয়া হলো, এখন থকেও আপনার পজিশন অনুযায়ী বেচে নিতে পারেন।

কোন পলিসি আপনার জন্য সেরা হবে?

ক্রঃনং

প্রোফাইল

সুপারিশকৃত পলিসি

নতুন চাকুরিজীবী (বয়স ২৫)

MetLife ৩০ লাখ, ৩০ বছরের টার্ম

বিবাহিত, দুটি সন্তান

Guardian Life ৫০ লাখ, ২০ বছরের টার্ম

ব্যবসায়ী, ৪৫ বছর বয়স

Pragati Life ২৫ লাখ, ১৫ বছরের টার্ম

অবসর নিকটে, বয়স ৫৫

Delta Life ১৫ লাখ, ১০ বছরের টার্ম

কোন ক্ষেত্রে ক্লেইম বাতিল হতে পারে?

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের যে ক্লেইমের কারণে অনেক সময় আপনার পলিসি বাতিল হতে পারে, আপনি যদি ভুল বা অসত্য তথ্য দেন, বিশেষ করে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ক্ষেত্রে, নির্ধারিত সময় অনুযায়ী প্রিমিয়াম না দিলেও আপনার পলিসি ল্যাপ্স করতে পারে। 

তাছাড়া, আত্মহত্যা, মাদক সেবন জনিত মৃত্যু, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা কিংবা নামিনির তথ্য ভুল বা অনুপস্থিত থাকলেও কোম্পানি সেই ক্লেইম রিজেক্ট করতে পারে। তাই ,পলিসি নেওয়ার সময় সব সময় সঠিক তথ্য প্রদান করা খুবই জরুরি।

এক কলসি হোল্ডারের বাস্তব উদাহরণ

মোঃ কামাল হোসেন, বয়স ৩২ বছর- তিনি ২০২২ সালে MetLife এ ২০ লাখ টাকার একটি টার্ম পলিসি নেন। প্রতিমাসে মাত্র ১০০ টাকা করে তিনি প্রিমিয়াম দিতেন। দুর্ভাগ্যবশত সে ২০২৩ সালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয় এবং তাঁর পরিবার পুরো টাকাটাই পায় এবং তাঁর সন্তানদের লেখাপড়া থামেনি।

টার্ম বনাম হোল লাইফ – কোনটি ভাল?

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কিছু কভারেজ দেয় এবং এর প্রিমিয়াম যদিও অনেক কম, তবুও কোন রিটার্ন থাকে না। তবে, এটি গ্রহকদের কম খরচে বেশি কভারেজ দেয়, যা স্বল্প-মেয়াদি আর্থিক নিরাপত্তার জন্য খুবই উপযুক্ত। 

আবার অন্যদিকে, হোল লাইফ ইন্স্যুরেন্স আজীবন কভারেজ দেয়, প্রিমিয়াম বেশি হলে এবং রিটার্ন সুবিধা দিয়ে থাকে। এটি মূলত দীর্ঘ-মেয়াদি বিনিয়োগ ও সুরক্ষার জন্য খুবই উপযোগী। তবে, এর কভারেজ তুলনামূলক অনেক কম হয়। 

তাই, প্রয়োজন বুঝে আপনারটি বেছে নেওয়া উচিত। নিচে টার্ম লাইফ ও হোল লাইফের একটি ফিচার টেবিলে দেখুন-

টার্ম বনাম হোল লাইফকোনটি ভাল?

ক্রঃনং

ফিচার

টার্ম /span>লাইফ

হোল লাইফ

মেয়াদ

নির্দিষ্ট সময়

আজীবন

প্রিমিয়াম

কম

বেশি

রিটার্ন

নেই

আছে

কভারেজ

বেশি

তুলনামূলক কম

শেষকথা- টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক নিরাপত্তা

টার্ম লাইফ ইন্স্যুরেন্স হলো বর্তমান সময়ের বাংলাদের অন্যতম একটি স্মার্ট আর্থিক নিরাপত্তা পরিকল্পনা। যেখানে কম খরচে পরিবারের সদস্যর ভবিষ্যৎকে নিরাপদে রাখার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আরো পড়ুনঃ ফ্রিতে টাকা ইনকামের ৫টি অ্যাপস | অনলাইনে আয় করার সহজ পথ

বাংলাদেশে ২০২৫ সালে প্নেক কোম্পানির নানারকম অফার রয়েছে – কিন্তু, নিজের প্রোফাইল অনুযায়ী সঠিক পলিসি বেছে নেওয়াটা ভবিষ্যতের মূল চাবিকাঠি। তাই, স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিন, নিজের ও পরিবারের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url